Sunday, August 9, 2015

‘এখন আমি যা বলবো সেটা পৃথিবীতে কেউ জানে না... ’

‘এখন আমি যা বলবো সেটা পৃথিবীতে কেউ জানে না... ’



 নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী গৃহবধূ জানিয়েছেন নিজের সমস্যার কথা। তার বিশাল চিঠিটি এই রকম।
"আজকে আমি যে কথাগুলো শেয়ার করব তা এই পৃথিবীর কেউই জানেনা। প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি সব মা দের কাছে কারণ আমি দোষী আমার বাবা মার কাছে। বেঈমানি করেছি তাদের বিশ্বাসের কাছে, তার জন্য এখন আমার জীবন অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে। নিজের মধ্যে অপরাধ বোধ আমাকে প্রতিমুহূর্ত গুমরে খাচ্ছে।

আসল ঘটনায় আসি- আমি খারাপ সময়গুলো face করতে ভয় পাই। যাই হোক আমি একটা well known private university-তে বি এস সি পড়ছিলাম কিন্তু কিছু personal mental problem এর কারণে আমি graduation complete করতে পারিনি (মাত্র ২টা semester বাকি ছিল) কিন্তু আজও এই কথা আমার বাবা মা কে বলতে পারিনি ভয়ে।

আমি এখন বিবাহিত বিয়ের বয়স ৮ মাস, পছন্দের বিয়ে। আমার স্বামী আমার এই দুর্বলতার কথা জানত। ওর সাথে যখন ভালবাসার সম্পর্ক ছিল তখন মাঝে মাঝে মাসে ২-১ বার অথবা ২ মাসে একবার ও আমাকে বলত জান আজকে একটু drinks করি বা dj party তে যাই। আমি নিষেধ করতাম না কারন ভাবতাম মাঝে মাঝে এমন করবেই আর খারাপ করুক ভাল করুক সে তো আমাকে জানিয়ে করে। ওকে আমি অনেক বিশ্বাস করতাম ভাবতাম যা বলে তাইতো করে।

কিন্তু বিয়ের ৩দিনের মাথায়ই আমার জামাই ঘরে বসে মদ খাওয়া শুরু করল। অনেক কান্না করতাম দিন দিন এর মাত্রা বেড়েই গেল অনেক বুঝালাম কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছিলনা। এরপর আমার গায়ে হাত তোলেনা কিন্তু খুব মানুষিক অত্যাচার করে, সারারাত বসিয়ে রেখে আজেবাজে কথা বলে,ঘুমাতে দেয়না। 

সে ইয়াবা খায় এটার effect যতক্ষণ থাকে ততক্ষণ অনেক উল্টাপাল্টা করে। এক পর্যায়ে আমি কিছু ব্যাপার আমার শাশুড়িকে জানাই কিন্তু উনি আমার সামনে আমাকে বুঝ দিলেও আড়ালে জামাইকে সব বলে দেয়। 

বিশ্বাস করবা না আপু, ওইদিন রাত দেড়টা বাজে drinks করে এসে সারারাত আমার উপর মানুষিক অত্যাচার করেছে। কী ভাবে মারে জানো? আমার জিহবা বের করে ২ নখ দিয়ে জোরে চাপ দেয়, হাতে চাপ দেয়। আমি জোরে কথা বললেই বলে তোর গলা এত বড় কেন? এরপর আমি তওবা কাটসি জীবনেও ওর সম্পর্কে কারো কাছে বলবনা। 

আমার পরিবারের মানুষকে জানাইসি কিন্তু নেশা করে তা বলিনি কিন্তু আমার family আমাকেই দুষে ,afterall নিজের পছন্দে বিয়ে করেছি। আসলে আমার পরিবার রাজি ছিলনা বাবাকে রাজি করতে ২ মাস সময় লেগেছিল। কারন ওরা আমাদের status এর সাথেও যায়না তবু আমার পছন্দ দেখে বিয়ে দিসে। 

আর আমার বাবাকে এলাকার সবাই চিনে। আম্মু বলে আমি ২ হাজার মানুষের অনুষ্ঠান করে উঠিয়ে দিসি, এখন নিয়ে আসলে সমাজে কি বলব? এখন আমার শাশুড়ি ও আমাকে দোষে বলে তুমি খারাপ দেখে আমার ছেলে ভাল হয়না, তুমি ঘুমাও (সারারাত জাগিয়ে রাখলে কীভাবে সকালে উঠি) বলে সব দোষ তোমার , মানুষের বউরা কতকিছু করে ফেলে তুমি কিচ্ছু পারনা হাবিজাবি আর কথায় কথায় বলে বাপ মা শিখায় নাই

ঠিকমত অফিসে যায়না ঘুমায় আর শাশুড়ি সারাদিন চিল্লায়, ৮ মাসে মাত্র ৪ হাজার টাকা দিসে হাত খরচ এমনকি ঈদ ও কিছু দেয়নি, বেতন পেলেই টাকা দিয়ে উল্টাপাল্টা করে, ঘরে থাকেনা। খেলায় বাজি লেগে আমার গলার স্বর্ণের chain খুলে নিয়ে বন্ধক রাখসে। আমি আর পারতেসিনা।

সবাই বলে চাকরি কর। এখন বাসা থেকেও চাকরীর জন্য খুব pressure দিচ্ছে। কিন্তু কীভাবে করব,কে আমাকে চাকরি দিবে আজকাল graduation er certificate না থাকলে কোন দাম নেই, যতই talent থাকুক লাভ নেই। আমি photoshop, illustrator এই সব কাজও পারি। হয়তো আমার কাগজ নেই কিন্তু আমি unsmart বা uneducated নই। আপু অনলাইন business ও হয়না, সেভাবে ২-৩ বার করসি উল্টা টাকা লস হয়। আর আমার আব্বু আম্মুর কাছে টাকা চাইতে লজ্জা লাগে।কত জায়গায় কথা বলসি দেশের বাইরে চলে যাব কিন্তু কেও আশানুরূপ result দিতে পারেনি।

আমি জীবনে বাঁচতে চাই, নিজের একটা identity চাই। অনেকভাবে নিজের জীবনটা পালটানোর চেষ্টা করছি কিন্তু luck favor করেনা। আর আমি আমার স্বামীর সাথেও আর থাকতে চাইনা কিন্তু আমার পরিবার প্রতিবার আমাকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দেয়। আমি এবং আমার স্বামী এখন কেও কার সাথে কথাও বলিনা এইজন্য আমার শাশুড়ি আমাকে দোষে ।

আমার ভুলের জন্য আমার জীবনটা এখন একটা অভিশাপ। অনেক frustrated হয়ে গেছি আর পারছিনা, family support হারিয়ে ফেলেছি, মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে আত্মহত্যা করি কিন্তু মুসলিম হিসাবে তাও পারিনা।কি করব এখন অনেক অসহায় হয়ে গেছি। অনেক ভাবি, অনেক কান্না করি কিন্তু কোন solution পাইনা। আমি কি কখনও আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবনা? একটা চাকরির জন্য কি graduation certificate ই সব? আমার ভুলের মাসুল কি আমাকে সারাজীবন দিতে হবে?"

পরামর্শ:

আপু, প্রথমেই বলি যে আমি কোন মিথ্যা আশ্বাস দেব না। তুমি যে ভুল করে ফেলেছ, সেটার মাসুল আজীবন তোমাকে দিতে হবে। আর তোমার সবচাইতে বড় ভুল হচ্ছে মা বাবার সাথে মিথ্যাচার। দ্বিতীয় ও তৃতীয় বড় ভুল হচ্ছে লেখাপড়া শেষ না করা এবং ছেলেটির স্বভাব ভালো না জেনেও তাঁকে বিয়ে করা। জীবনে যেখানেই যাও না কেন, এই ভুলের ক্ষত চিহ্ন তোমাকে বহন করতেই হবে।

প্রথম কথা এই যে মা বাবার সাথে আর মিথ্যাচার করো না। হ্যাঁ, তারা ভাবছেন মাত্র ৮ মাস হলো বিয়ে হয়েছে, সময়ে ঠিক হয়ে যাবে। তারা এটাও ভাবছেন যে সমাজ কী বলবে। কিন্তু সত্য এই যে, যে মা বাবা তোমার পছন্দের সামনে নতি স্বীকার করে এই পরিবারে তোমাকে বিয়ে দিয়েছেন, তারা কখনোই তোমাকে ফেলে দেবেন না। তাদের কাছে গিয়ে ছেলেটির ইয়াবা খাওয়া, নেশা করা, মারধোরের কথা বল। সাথে এটাও বল যে তোমাকে ফেরত পাঠালে তুমি আত্মহত্যা করবে। একই সাথে নিজের বিয়ের কাবিন নামাটি যোগাড় করে ফেলো। (যে কাজী বিয়ে পড়িয়েছেন, সেই কাজী অফিসে গেলেই তুলতে পারবে যদি তোমার কাছে না থাকে)। মহিলা পরিষদে, কোন কাজী অফিসে বা উকিলের সাথে যোগাযোগ করে এক তরফা তালাক দিয়ে ফেলো স্বামীকে। সে তোমাকে মারধোর করে, এর চাইতে বড় কোন কারণেই দরকার নাই। এই এক তরফা তালাকে তারা কিচ্ছু করতে পারবে না, জোর করে নিতেও পারবে না। তুমি যদি নিজের সম্মতিতে হ্যাঁ না বলো, কেউ তোমার কিচ্ছ করতে পারবে না। আর তালাকের নোটিশ দেয়ার আগে অবশ্যই স্বামীর নামে একটি জিডি করিয়ে রাখবে যে সে তোমাকে মারধোর করে এবং তোমার কিছু হলে তাঁর দায়। এই তালাকের ব্যবস্থা করে সোজা বাবার বাড়িতে চলে যাবে।

হ্যাঁ, গ্রাজুয়েশন সার্টিফিকেট অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। এটা ছাড়া তোমার আসলেই কোন মূল্য নেই চাকরির বাজারে। সম্ভব হলে নিজের ভার্সিটিতে গ্যাজুয়েশণ শেষ করার একটা ট্রাই করো। সেটা না পারলে উন্মুক্ত বিশ্ব বিদ্যালয়ের আন্ডারে গ্রাজুয়েশন শেষ করো। জীবনে এই জিনিসটা অনেক বেশী জরুরী। এই ফাঁকে কিছু টাকা যোগাড় করে একটা মেকআপ কোর্স বা মেহেদী কোর্স করে ফেলতে পারো। পারসোনা থেকে কোর্স করলে সার্টিফিকেট পাবে, এটা তোমাকে অন্য পার্লারে কাজ পেতে হেল্প করবে। তুমি নিজেও বাসায় বসেই নানান রকম পার্লারের কাজ করেতে পারবে। তাছাড়া অনেক মেয়েই মেহেদী লাগিয়ে ভালো উপার্জন করছেন। এছাড়াও ফ্রি ল্যান্সিং করার ট্রাই করতে পার। অনলাইনে অনেকে লেখালিখি করে উপার্জন করে। সেটাও করতে পার। টিউশনি করতে পার। তবে হ্যাঁ, যাই করো, সহজে কিছুই হবে না। কোন কাজকে ছোট ভাবলে এভাবেই কাটাতে হবে জীবন।

‘স্বামী আমাকে বন্ধুর সাথে আপত্তিকর অবস্থায় ধরে ফেলে...’

‘স্বামী আমাকে বন্ধুর সাথে আপত্তিকর অবস্থায় ধরে ফেলে...’



  জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেই। আর সম্পর্ক থাকলে থাকবে সমস্যা। প্রতিদিন ফেসবুকের ইনবক্সে ও ই-মেইলে আমরা অসংখ্য সম্পর্ক ভিত্তিক প্রশ্ন পাই, যেগুলোর কথা হয়তো কাউকেই বলা যায় না।
১) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রবাসী গৃহবধূ নিজের বিশাল সমস্যাটি লিখে পাঠিয়েছেন যা সংক্ষেপে এই রকম-

" আমরা ভালোবেসে বিয়ে করি। অনেক কষ্টের পর পারিবারিক সম্মতিতে আমাদের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর সে আমাকে দেশের বাইরে নিয়ে আসে। কিন্তু এখানে এসে আমি দেখি ও যা বলেছিল শোব মিথ্যা। ওর তেমন কিছুই নেই। আমাকে খুব বাজে পরিবেশে রেখেছিল। বাসায় নানান রকম আজেবাজে লোকজন আসত। পান থেকে চুন খসলেই বাজে কথা বলত। এমনকি আমার গায়ে হাতও দিত। 

নিজের ছোট ভাইয়ের সামনেও আমাকে মারত। কোন উপায় ছিল না বলে আমি সহ্য করতাম। এর মাঝে ভিসার কথা বলে সে আমার বাবার কাছ ১০ লক্ষ টাকা ধার হিসাবে নেয় যা কখনোই শোধ করেনি। 

সে আমাকে কোন টাকা দিত না হাতখরচের, আমি খুব কষ্টে গৃহবন্দী দিন কাটাচ্ছিলাম সবকিছু সহ্য করে। এমনকি সে আমার সাথে যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নানা রকম বাজে মন্তব্য করত। এর মাঝে ২ বছর পার হয়। বাসায় তাঁর একজন বন্ধু যাতায়াত শুরু করে। প্রথমে তাকে আমি পছন্দ না করলেও আস্তে আস্তে আমরা পরস্পরের প্রতি দুর্বল হয়ে যাই। 

আমার স্বামীও ব্যাপারটা বুঝত। যাই হোক, একদিন সে আমাদের হাতে নাতে ধরে ফেলে আপত্তিকর অবস্থায়, আমি আর সেই ভদ্রলোক কিস করছিলাম। বিষয়টি নিয়ে অনেক সিন হয়। আমি আত্মহত্যার চেষ্টা করি, ৫ দিন হাসপাতালে ছিলাম। সেখান থেকে ফিরে আর সেই লোকের সাথে যোগাযোগ করি না, স্বামীর সাথে মিলে দিয়ে থাকার চেষ্টা করি। 

কিন্তু ও সারাক্ষণ আমাকে কথা শোনাত, কিছু হলেই গায়ে হাত তুলত। এভাবেই একদিন সে আমাকে অনেক মারধোর করে। আমি সহ্য করতে না পেরে বান্ধবীর বাসায় চলে আসি। আমার স্বামীর অত্যাচারে অস্থির হয়ে বান্ধবী পুলিশে ফোন দেয়। এর মাঝে অনেক কিছু ঘটে। থানা পুলিশ ইত্যাদি অনেক কিছুই। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না। 

এদিকে ওই লোকের সাথে আমার আবার যোগাযোগ হয়। সে আগের মতই আমাকে সম্পূর্ণ সাপোর্ট দেয় সব ব্যাপারে, নিজের ফ্যামিলিকেও আমার কথা জানায়। কিন্তু মাঝে মাঝে তাঁর আচরণে আমি সন্দিহান হয়ে পড়ি, সে আসলেই আমাকে ভালোবাসে কিনা। 

আমার পরিবার বলছে বাংলাদেশে ফিরে আসতে। আমার সাথে মুখোমুখি কথা বলে তারা একটা সিদ্ধান্ত নিতে চায়। অন্যদিকে স্বামী বলেছে তাঁর সাথে সংসার করতে চাইলে মাফ চাইতে হবে। আমি কেন মাফ চাইব তাঁর কাছে? এদিকে আমার মনে ভয় হয় যে আমি বাংলাদেশ চলে গেলে ওই লোকটা কি আমার জন্য আসবে, আমার পরিবারের সামনে দাঁড়াবে? এই বিয়ের ব্যাপারেই বা কী সিদ্ধান্ত নিব আমি? সব মিলিয়ে প্রচণ্ড চিন্তায় আছি।

পরামর্শ:

আপু, আপনার সম্পূর্ণ কাহিনীটি আমি মন দিয়ে পড়েছি। একবার না, বেশ কয়েকবার পড়েছি। প্রথমত, ভালো করে দেখে শুনে বিয়ে না করে আপনি নিজের মারাত্মক ক্ষতি করে ফেলেছেন। আর অনেক বড় একটি ভুল করেছেন একজনের স্ত্রী থাকা অবস্থায় তাঁরই বন্ধুর সাথে পরকীয়া করে। 

বন্ধুর সাথে প্রেমটা যখন হয়েই গেল, আপনার তখন উচিত ছিল যে কোন একটি সম্পর্ককে বেছে নেয়া। এতে অন্তত আপনার জীবনে ঝামেলা কিছু কম হতো।

আমি আপনাকে এখন সেই পরামর্শই দিব, আপনার স্থানে আমি হলে যা করতাম। প্রথমত, নিজের পছন্দে বিয়ে করতে গিয়ে আপনি বেশ বড় রকমের ভুল করেছেন। তাই এখন উচিত হবে পরিবারের কথা শোনা। আপনার যদি বাংলাদেশে আসতে ক্যারিয়ার বা অন্য কোন কিছুর সমস্যা না হয়, তাহলে পরিবারের কাছে ফিরে আসুন, অন্তত সাময়িক ভাবে হলেও। নিজের পরিবারের কাছে কিছুদিন থাকলে আপনার চিন্তা ভাবনা অনেক পরিষ্কার হয়ে আসবে, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

দ্বিতীয়ত, প্রেমিকের কথা ভুলে গিয়ে কেবল স্বামীর কথাই ভাবুন আগে। যে লোকটি আপনাকে মানসিক ও শারিরিক নির্যাতন করে, তাঁর সাথে সম্পর্ক না রাখাই শ্রেয়। এই সম্পর্ক কখনো আপনাকে সুখ দেবে না। দিন দিন নির্যাতনের পরিমাণ বাড়বে। আমি আপনার অবস্থায় হলে অবশ্যই ডিভোর্স নিতাম।

আর শেষ কথা এই যে দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য এখনই বেশি উতলা হবেন না যেন। যে লোকটির সাথে সম্পর্ক হয়েছে, তাকে আগে ভালো ভাবে জেনে ও বুঝে নিন। তিনি যদি সত্যি আপনাকে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই বাংলাদেশে আসবেন। আপনি দেখুন তিনি আপনাকে আসলেই চান কিনা। খুব ভেবে চিন্তে অগ্রসর হবেন আপু। মানুষ চিনতে ভুল করার মাসুল অনেক বড় দিতে হয়। আপনি আসলেই খুব জটিল অবস্থায় আছেন। আপনার জন্য শুভকামনা।

ভালোবাসা মুখে না জানালেও ৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা

ভালোবাসা মুখে না জানালেও ৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা


    
প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন । কিন্তু আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন সে সাহস নেই। দেখলেই কেমন যেন 'ভ্যাবলা' হয়ে যান। পেন্ডুলামের মতো দোদুল্যমান মনে টানাপোড়েন। মেয়েটিও কি ভালোবাসে? সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? পড়াশোনায় মন বসছে না। খালি উচাটন। ক্লাসে লেকচার শোনায় মন নেই। কী করবেন? করণীয় কী? বলেই ফেলবেন, আই লভ ইউ? তা না হয় বলবেন। কিন্তু, বুঝবেন কী করে, তারও দুর্বলতা আছে? আসলে মেয়েরা ভালোবাসার কথা কখনো মুখে বলে না। তবে ভালোবাসার আগে মেয়েরা তার পছন্দের মানুষটিকে অনন্ত ৮ টি ইঙ্গিতের মাধ্যেমে বুঝানোর চেষ্ট করে যে সেও আপনাকে ভালবাসে।

১. সেজেগুজে কফিশপে ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু'জনে কফি খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি। দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে। একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতন ভাবেই সাজগোজ করে আসে।

২. চুল নিয়ে খেলা নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরী ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না। নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।

৩. চোখে চোখে কথা বলো এটা ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে রাজি হবে না। যদি, দেখেন মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে, পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার মনে আপনার জন্য একটা জায়গা রয়েছে।

৪. চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি যদি দেখেন, মেয়েটি আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি বোধ না-করলে কখনোই বলত না। জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।

৫. প্রেমের পরশ যখন কোনও অছিলায় বা ছুঁতোনাতায় মেয়েটি আপনাকে স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল অনেক দূর গড়িয়েছে।

৬. কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি ধরুন কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন। জানেন যদিও তাতে কারও হাসি পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না। একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও প্রেমেরই লক্ষণ।

৭. রেগে আগুন তেলে বেগুণ : মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন, দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার মেঘের মতো কালো হয়ে যায়। রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু-কথা আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে। নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।

৮. 'আমায় একটু বাড়ি অবধি পৌঁছে দেবে?' যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান, ষোলআনার ওপর আঠারোআনা নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে।

এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো আর অপরাধ নয়।

ভালোবাসা মুখে না জানালেও ৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা

ভালোবাসা মুখে না জানালেও ৮টি সংকেত দেয় মেয়েরা

প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন । কিন্তু আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন সে সাহস নেই। দেখলেই কেমন যেন 'ভ্যাবলা' হয়ে যান। পেন্ডুলামের মতো দোদুল্যমান মনে টানাপোড়েন। মেয়েটিও কি ভালোবাসে? সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? পড়াশোনায় মন বসছে না। খালি উচাটন। ক্লাসে লেকচার শোনায় মন নেই। কী করবেন? করণীয় কী? বলেই ফেলবেন, আই লভ ইউ? তা না হয় বলবেন। কিন্তু, বুঝবেন কী করে, তারও দুর্বলতা আছে? আসলে মেয়েরা ভালোবাসার কথা কখনো মুখে বলে না। তবে ভালোবাসার আগে মেয়েরা তার পছন্দের মানুষটিকে অনন্ত ৮ টি ইঙ্গিতের মাধ্যেমে বুঝানোর চেষ্ট করে যে সেও আপনাকে ভালবাসে।

১. সেজেগুজে কফিশপে ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু'জনে কফি খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি। দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে। একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতন ভাবেই সাজগোজ করে আসে।

২. চুল নিয়ে খেলা নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরী ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না। নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।

৩. চোখে চোখে কথা বলো এটা ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে রাজি হবে না। যদি, দেখেন মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে, পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার মনে আপনার জন্য একটা জায়গা রয়েছে।

৪. চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি যদি দেখেন, মেয়েটি আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি বোধ না-করলে কখনোই বলত না। জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।

৫. প্রেমের পরশ যখন কোনও অছিলায় বা ছুঁতোনাতায় মেয়েটি আপনাকে স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল অনেক দূর গড়িয়েছে।

৬. কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি ধরুন কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন। জানেন যদিও তাতে কারও হাসি পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না। একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও প্রেমেরই লক্ষণ।

৭. রেগে আগুন তেলে বেগুণ : মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন, দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার মেঘের মতো কালো হয়ে যায়। রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু-কথা আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে। নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।

৮. 'আমায় একটু বাড়ি অবধি পৌঁছে দেবে?' যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান, ষোলআনার ওপর আঠারোআনা নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে।

এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো আর অপরাধ নয়।

পুরুষদের জন্য বিপজ্জনক সেক্স পজিশন?

পুরুষদের জন্য বিপজ্জনক সেক্স পজিশন?


কানাডার একদল বৈজ্ঞানিক বলছেন, ‘ওয়েমেন অন টপ’ পজিশনটি রতিক্রিয়ার সময় সবচেয়ে বিপজ্জনক। বিজ্ঞানীদের দাবি, পুরুষদের জন্য এই বিশেষ ধরনের শৃঙ্গারটি বিপজ্জনক। পরিসংখ্যান দেখিয়ে গবেষকরা বলছেন, এই পজিশনেই বেডরুমে পুরুষাঙ্গের উপর আঘাতজনিত সমস্যার ঘটনা সবচেয়ে বেশিবার ঘটেছে।

টেলিগ্রাফকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এক গবেষক বলেন, পুরুষাঙ্গে আঘাতজনিত ঘটনা সবথেকে বেশি ঘটে ‘ওয়েমেন অন টপ’ পজিশনের সময়। এক্ষেত্রে সঙ্গিনী পুরুষের উপরের দিকে থাকেন।

নিজেদের বক্তব্যের সমর্থনে ব্রাজিলের একটি শহরে প্রায় ৩০ লক্ষ বাসিন্দাদের উপর সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। দেখা গিয়েছে, সর্বোচ্চ ১৩ বছর পরেও একজন পুরুষ নিজের পুরুষাঙ্গে ‘ফ্র্যাকচার’ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। যাদের মধ্যে অর্ধেকের বয়স ৩৪ বছরে নিচে।

নারীদের যৌন উত্তেজিত করার সহজ কৌশল

নারীদের যৌন উত্তেজিত করার ৪ সহজ কৌশল


  নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি পদ্ধতি রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে আপনি দীর্ঘ সময় যৌনমিলন উপভোগ করতে পারবেন।

১) সিঙার : বেশির ভাগ নারী মিলনপুর্ব সিঙারে সরাসরি যৌন মিলনের চেয়ে বেশি তৃপ্তি পেয়ে থাকে। তাই ফোর-প্লে তে অধিক সময় নিন।

২) কল্পনা/ফ্যান্টাসী : শাররীক মিলনকালে অথবা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করা মোটেও ভুল নয়। সঙ্গীর উত্তেজক কর্মকান্ডের সাথে আপনার কল্পনা মিশিয়ে এক সুখকর আবেশে জড়াতে পারেন। কল্পনার রাজ্যে সব পুরুষ রাজা আর তার সঙ্গী রাণীর আসনে থাকে।

৩) সরাসরি মিলনে দেরী করা : নারী, বিশেষ করে তরুনীরা সাধারনত বেশি বেশি চুমা, ছোয়াসহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক যৌন উত্তেজক বিষয় একটু বয়স্কদের চেয়ে বেশি কামনা করে। বয়সভেদে চরম উত্তেজনায় পৌছতে কম/বেশি সময় নিয়ে থাকে। আপনার সঙ্গীর আকাঙ্খার উপর ভিত্তি করে পেনিট্রেশানের আগে আরো কিছু সুখ আদান প্রদান করুন।

৪) ভাইব্রেটর : আমাদের দেশে এখনো সেক্স টয় বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাই নারীকে উত্তেজিত করার জন্য ভাইব্রেটর এর যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল এ কম্পন সৃষ্টি করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কোন অভ্যাস যেন স্থায়ী না হয়ে যায়।

‘বড় ছেলের বন্ধুর সাথে গভীর প্রেমে জড়িয়ে গিয়েছি...!’

‘বড় ছেলের বন্ধুর সাথে গভীর প্রেমে জড়িয়ে গিয়েছি...!’

 

 জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেই। আর সম্পর্ক থাকলে থাকবে সমস্যা। আর সম্পর্ক ভিত্তিক সেই প্রশ্নগুলোর উত্তরে পরামর্শ।

১) নীল তারা (ছদ্মনাম) নামক এক গৃহবধূ জানিয়েছেন নিজের একান্ত ব্যক্তিগত সমস্যার কথাটি।

"আমার বয়স প্রায় ৪৫। ইন্টার পড়ার সময়েই আমার বিয়ে হয় মা বাবার পছন্দে। বরের বয়স তখন ছিল ৩৫, আমার চাইতে অনেক বড়। তিনি দেখতেও ভালো ছিলেন না। তাঁকে আমার কখনোই ভালো লাগেনি। মা বাবার কারণে মুখ বুজে সহ্য করে গিয়েছি। ২০ বছর বয়সে আমার প্রথম সন্তান হয়, ছেলে। ওর বয়স এখন প্রায় ২৫। (আমার প্রেমিকও ২৫) আমার আরেকটি ছেলে আছে, ওর বয়স ১৮।

আমার স্বামী খুব ব্যস্ত মানুষ , বেশিরভাগ সময় দেশের বাইরে থাকেন। ছোট ছেলে দার্জিলিং-এ পড়াশোনা করে। বড় ছেলে ও আমি জীবনের বেশির ভাগ সময়টা একাই থেকেছি। ছেলের বন্ধুরা সব সময়েই বাড়িতে আসতো, আমি বাঁধা দিই নি। বছর তিনেক আগে ছেলের সাথে ভার্সিটির এক বন্ধু আসে। ছেলেটি ভীষণ সুন্দর দেখতে। এখানে বলে রাখি, আমিও যথেষ্ট রূপবতী। এখনো আমার বয়স বোঝা যায় না, ফিগারও আকর্ষণীয়।

ছেলেটি প্রথমদিন আসার পর থেকেই ঘনঘন বাসায় আসতে থাকে। সে আমাকে প্রচণ্ড গুরুত্ব ও সময় দিত। অনেক প্রশংসাও করতো। আমার ছেলে যখন বাসায় থাকত না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তখনই আসত সেই বন্ধু। 

আমাকে বলত ছেলেকে না বলতে, আমিও জানাতাম না। গল্প করতাম, খুব ভালো লাগত। এভাবে আমরা পরস্পরের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ি। ও বলে আমাকে না পেলে সে আত্মহত্যা করবে। আমি তার স্বপ্নের নারীর মত। তার আবেদনে সাড়া দিই। আমাদের মাঝে নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক হতে শুরু করে।

আমরা পরস্পরকে গভীরভাবে ভালোবেসে ফেলি। তার সাথে শারীরিক সম্পর্কটা আমি খুব উপভোগ করি, যা এত বছরের বিবাহিত জীবনে করিনি। আমরা পরস্পরকে ছাড়া থাকতে পারি না। আমার প্রতি ওর ভালোবাসাটাও খুব খাঁটি। ও আমাকে এখনই বিয়ে করতে চায়। বলে পরিবার সমাজ সব ছেড়ে দিবে। আমাকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবে। আমি ছেলেদের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।

এভাবেই চলছিল। কিন্তু ৩/৪ আগে একটি ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। আমার ছেলের প্রেমিকা আমাদের সম্পর্কে জেনে যায়। আমার ছেলে, ছেলের বন্ধু, ছেলের প্রেমিকা ওরা সবাই সমবয়সী। একই সাথে লেখাপড়া করেছে। যেভাবেই হোক, মেয়েটি আমার প্রেমিকের মোবাইলে আমাদের কিছু ঘনিষ্ঠ ছবি দেখে ফেলে ও হুমকি দেয় যে আমার ছেলেকে সব জানিয়ে দেবে। মেয়েটি এখনো কিছু জানায় নি। কিন্তু জানিয়ে দিলে আমার মরে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। আমি বুঝতে পারছি না এখন কী করবো। শুধু আত্মহত্যা করতে ইচ্ছা করে।"

পরামর্শ:

আপনার সমস্যাটি ভয়াবহ, যেদিকেই যান না কেন একটা না একটা বিপত্তি নিশ্চিত আপু। আমি বয়সে আপনার চাইতে অনেক ছোট, কী পরামর্শ দেব আমি নিজেও বুঝে উঠতে পারছি না। হ্যাঁ, ভালোবাসা যখন তখন হয়ে যেতে পারে। নিজের মনকে বেঁধে রাখা খুবই মুশকিল। কিন্তু নিজের ছেলের বন্ধুর সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে যাওয়াটা আসলে সব দিক দ্যেই অনুচিত কাজ হয়েছে বলে আমি মনে করছি। স্বামী বা সংসার না হোক, বয়সের পার্থক্য না হোক, অন্তত ছেলে কী মনে করবে বা সে জানলে কী হবে এটা ভাবা খুবই জঋ ছিল।

প্রেমিক আপনাকে আসলেই ভালোবাসে কিনা কিংবা আপনি তাঁকে বিয়ে করে সুখী হবেন কিনা, সেই প্রশ্ন এখন অবান্তর। এখন গুরুত্বপূর্ণ এটাই যে ছেলে জেনে গেলে কী হবে। ছেলের প্রেমিকা যেহেতু এখনো ছেলেকে জানায় নি, হয়তো সে মনে মনে কিছু ভাবছে। এই ক্ষেত্রে আমি মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁকে সমস্ত কিছু বুঝিয়ে বলে অনুরোধ করতে পারেন যেন ছেলেকে না জানায়। মেয়েত ছেলেকে ভালোবাসে, সে হয়তো চাইবে না ভালোবাসার মানুষটি এত প্রচণ্ড কষ্ট পাক।

একই সাথে আপু, আপনি নিজেও একটা সিদ্ধান্তে আসুন। স্বামী-সংসার ও পরকীয়ার প্রেমিক সব কিছু একসাথে পাওয়া যায় না। ভেবেচিন্তে নিজের জন্য যেটা ভালো, সেটাই করুন। যে কোন একটি পক্ষকে বেছে নিন, দুই নৌকায় পা দেয়ার ফলাফল কখনোই ভালো হয় না। এখনই একটি সিদ্ধান্ত না নিয়ে পরবর্তীতে অনেক বিশাল সামাজিক কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে

সহবাসে দীর্ঘ সময় নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি

সহবাসে দীর্ঘ সময় নেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি

সহবাসে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মিলনের নানাবিধ উপায় রপ্ত করে থাকে। এখানে বলে রাখা ভালো, ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষরা সাধারণত বেশি সময় নিয়ে মিলন করতে পারে না। তবে, তারা খুব অল্প সময় ব্যবধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে, মিলনে পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যবধানও বাড়তে থাকে।

এছাড়া একজন নারী কিংবা এক পুরুষের সঙ্গে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে বেশি সময় দেওয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারণ, নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেওয়া-নেওয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।

পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কীভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেওয়ার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতি নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।

এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।
স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারিতা অভ্যাস বা প্র্যাকটিসের উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামি হবে।

পদ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং)
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে বেসিক ধারণাটা দরকার৷ মুত্রত্যাগ করার সময় পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দিতে হয়৷ এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখানে খিচুনী প্রয়োগ করতে হবে, চাপ নয়।

এবার মুল বর্ণনা: মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। তারপর ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনি দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।

সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। তবে, সব পদ্ধতির কার্যকারিতা অভ্যাস বা প্র্যাকটিসের উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামি হবে।

পদ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে)
এই পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারণত সব যুগল এই পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এই পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যাৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন। যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গিয়েছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।

বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এই পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও, যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকরিতা অভ্যাস বা প্র্যাকটিসের উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

উপরের সবক’টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারণা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারণ সে জানে আপনি বেশি সময় নেওয়া মানে তার লাভবান হওয়া।

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই উত্তেজিত হয় মেয়েরা গাগল হয়ে যায়!

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই উত্তেজিত হয় মেয়েরা গাগল হয়ে যায়!

 
মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের।

১. ঘাড়ের পিছন দিকে:

মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন।

২. কান:

কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।

৩. উরু বা থাই:

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।

৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতা:

হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে।

৫. পা:

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।


৬. পিঠ:

পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও বাড়বেই।

৭. কলার বোন:

একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই উত্তেজিত হয় মেয়েরা গাগল হয়ে যায়!

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই উত্তেজিত হয় মেয়েরা গাগল হয়ে যায়!

 

পিএনএস ডেস্ক : মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের।

১. ঘাড়ের পিছন দিকে:

মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন।

২. কান:

কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।

৩. উরু বা থাই:

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।

৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতা:

হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে।

৫. পা:

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।


৬. পিঠ:

পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও বাড়বেই।

৭. কলার বোন:

একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি দারুণ সুফল

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি দারুণ সুফল


 
  বিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা উচিত। আর এই সঙ্গে অর্থনৈতিক বিষয়ও জড়িত থাকে বলে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী না হওয়া পর্যন্ত অনেকেই বিয়ের কথা ভাবেন না। 

কিন্তু সত্যি বলতে কি, দ্রুত বিয়ে করে ফেলার সিদ্ধান্ত কিন্তু বেশ ভালো বুদ্ধিমানের মতো কাজ। বয়স একটু কম থাকলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা উচিত, এতে জীবনটা অনেক বেশিই সহজ মনে হবে আপনার কাছে। অনেক ধরণের সমস্যা থেকে অনায়াসেই মুক্ত থাকতে পারবেন। কীভাবে জানতে চান? পড়ুন-

১) আপনি যদি বয়স ৩০ পার করে বিয়ে করেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার বয়সের কারণে আপনার মধ্যে যে গাম্ভীর্য চলে আসবে তার জন্য সম্পর্ক খুব বেশি মধুর ও ঘনিষ্ঠ হবে না। ব্যাপারটি বরং এমন হবে বিয়ে করার কথা তাই বিয়ে করেছি। এ কারণে আগেই বিয়ে করে ফেলা ভাল, যখন আবেগ কাজ করে অনেক।

২) বেশি বয়সে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রী নিজেদের জন্য কতটা সময় পান? বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সন্তানের দায়িত্ব ঘাড়ের উপর এসে পড়ে। আর একবার সন্তান হয়ে গেলে দুজনের একান্ত সময় কাটানো আর হয়ে উঠে না। কিন্তু অল্প বয়সেই বিয়ে করে ফেললে সঙ্গীর সঙ্গে অনেকটা সময় পাওয়া যায়। এতে সম্পর্ক অনেক ভাল ও মধুর থাকে।

৩) 'একজনের চেয়ে দুজন ভাল' -বিষয়টি নিশ্চয়ই না বোঝার কথা নয়। একাই সুখ দুঃখ ভোগ করার চেয়ে দুজনে ভাগাভাগি করে নিলে অনেকটা সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। অল্প বয়সেই বিয়ে করলে দুজনের জীবনের সবকিছুই ভাগ করে নেওয়া যায় বলে মানসিক চাপটাও কম পড়ে।

৪) সন্তানের জন্য খুব ভালো মাতা-পিতার উদাহরণ হতে পারবেন যদি বিয়ে আগে করে ফেলেন। সত্যি বিষয়টি কেউ মানুন আর নাই মানুন না কেন মানুষের গড় আয়ু কিন্তু কমে এসেছে। আপনি দেরিতে বিয়ে করলে সন্তান মানুষ করার বিষয়টিও পিছিয়ে যাবে এবং আপনার মানিসকতাও কিন্তু দিনকে দিন নষ্ট হতে থাকবে।

৫) দুর্ঘটনাবশত অনেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত ঠিক নিতে পারেন না। তাই এখন ডিভোর্সের সংখ্যাও বাড়ছে। জলদি বিয়ে করার কিন্তু এই দিক থেকেও সুবিধা রয়েছে। যদি অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে অল্পেতেই ভেঙে যায় তাহলে জীবনটাকে নতুন করে গুছিয়ে নেওয়ার দ্বিতীয় সুযোগ পাওয়া যায় যা দেরিতে বিয়ে করলে পাওয়া সম্ভব হয় না।

৬) এগুলো তো গেল সিরিয়াস বিষয়, এখন শুনুন আগে ভাগে বিয়ে করে ফেলার একটু অন্যরকম সুবিধাগুলো। আগে বিয়ে করে ফেললে আপনার কাছে এসে কেউ ‘কেন বিয়ে করছ না’, ‘কবে বিয়ে করবে’, ‘বয়স বেড়ে যাচ্ছে’, ‘কাউকে পছন্দ আগে কি’ ইত্যাদি ধরণের বিরক্তিকর কথা শোনার হাত থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।

মহিলাদের মুশকিল আসান করবে নতুন ধরনের অন্তর্বাস

মহিলাদের মুশকিল আসান করবে নতুন ধরনের অন্তর্বাস


 এবার মহিলাদের মুশকিল আসান করতে বাজারে আসছে নয়া প্যান্টি৷ পিরিয়ডের সময় অধিকাংশ মহিলাই দাগ লাগার ভয়ে এবং শারীরিক অস্বস্তির জন্য ঘরের বাইরে পা দেন না৷ কিন্তু আধুনিক ব্যস্ততার দিনে মহিলাদেরও বাড়িতে বসে থাকার সুযোগ নেই৷ 

ফলে বাজারচলতি স্যানিটারি ন্যাপকিন কিংবা ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি প্যাড ব্যবহার করে তাঁদের ছুটতে হয় কর্মক্ষেত্রে৷ প্যাডের দাম অনেক৷ তাছাড়া বারবার প্যাড বদলানো একটা সমস্যা৷ বাড়ির বাইরে সর্বত্র সেই সুযোগ থাকেও না৷

এই সব সমস্যাকে মাথায় রেখেই এবার বাজারে আসছে নতুন ধরনের প্যান্টি৷ এই অন্তর্বাস পড়লে প্যাড ব্যবহার করতে হবে না৷ সারাদিন এই একটি অন্তর্বাসেই সমস্যা মিটবে৷ সাতটি প্যান্টির এই কম্বো প্যাকটি বাজারে এনেছেন ‘থিংস’এর সিইও সিকি আগরওয়াল৷ তিনি জানিয়েছেন, মহিলাদের সার্বিক সুরক্ষা এবং সুবিধার জন্যই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে৷

এর আগেই এই একই উদ্দেশ্যে বাজারে এসেছিল ট্যামপন৷ এটি অনেকটা একটি মোড়কের মধ্যে রাখা তুলোর মত। আকারে একটি নলের মতো হয়। এটিকে যোনিদ্বারে ঢুকিয়ে দিলে আলাদা করে আর প্যাড নেওয়ার প্রয়োজন হয় না৷ মাসিকের সময় শরীর থেকে যে স্রাব নির্গত হয় তা ওর মধ্যেই জমা হয়৷ কিন্তু এটি ব্যয়সাপেক্ষ৷ ফলে অধিকাংশ মহিলার পক্ষেই এটি নিয়মিত ব্যবহার করা সম্ভব নয়।

নতুন ধরনের প্যান্টি এর থেকেও আধুনিক এবং কম দামের। অন্তত এমনটাই দাবি ‘থিংস’-এর। এই কম্বো প্যাকটিতে সাতটি প্যান্টি থাকবে৷ ভারী ও হাল্কা ফ্লোয়ের জন্য ভাগ করা রয়েছে প্যান্টিগুলি৷ এগুলি দুবছর পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে৷ এই প্যাকটির দাম ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৩-১৪ হাজার টাকা৷ একবার কিনে নিলে দু’বছর আর পিরিয়ডের সময় অন্য কিছু ব্যবহার করতে হবে না। শুধু তাই নয় এটি আপনার জামা কাপড়কেও নষ্ট হতে দেবে না৷ কেউ চাইলে ‘থিংস’-এর ওয়েবসাইটে লগ অন করে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন। কিনেও নিতে পারেন।

ইতিমধ্যেই বিদেশে মহিলাদের মধ্যে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থার সিইও মিকি আগরওয়াল৷

‘নিজেকেই তাদের বুকের মাপ নিয়ে ব্রা পেন্টি বিক্রি করতে হয়’

‘নিজেকেই তাদের বুকের মাপ নিয়ে ব্রা পেন্টি বিক্রি করতে হয়’

 
আমাদের সমাজে যৌনতা একটি ট্যাবু। তাই দেখা যায় ঔষধের দোকানে কনডম কিনতে গিয়ে সংকোচবোধ করেন অনেকেই। লজ্জায় লাল হয়ে যান। বেশি মানুষ থাকলে আর কনডম কেনা হয় না। ঠিক তেমনি ব্রা-পেন্টির দোকানে মেয়েরাও ব্রা-পেন্টি কিনতে গেলে লজ্জা বোধ করেন। অথচ সেইসব দোকানে পুরুষরাই বিক্রেতা। 

সেখানে মেয়েদের লজ্জা পাওয়া অতি স্বাভাবিক। কিন্তু না সময় পাল্টেছে। মেয়েরা এখন সহজেই তার প্রয়োজনীয় জিনিসটি কিনে নিতে পারেন। তেমনি একজন মেয়েদের আন্ডার গার্মেন্টস বিক্রেতা হচ্ছেন হিরু ব্যাপারী। তার বয়স ৩৫। তিনি ঢাকার নিউ সুপার মার্কেটের দোতালায় ব্রা পেন্টি বিক্রি করেন। এক যুগ ধরে তিনি এই ব্যাবসার সঙ্গে জড়িত আছেন। এই বিষয়ে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা নিয়ে আলাপ হয় তার সঙ্গে।

প্রশ্ন: আপনিতো অনেক বছর ধরে এই ব্রা-পেন্টি বিক্রি করে আসছেন…
হিরু: আমি প্রথমে নিউ মার্কেটের সামনের ফুটপাতেই এই ব্যবসা শুর করি। এভাবেই শুরু।এরপর একে একে সুপার মার্কেটে আমার তিনটা আন্ডার গার্মেন্টসের দোকান হয়।এই ব্যবসা করেই আমার সংসার চলে।

প্রশ্ন: মেয়েরা আপনার কাছ থেকে তাদের আন্ডার গার্মেন্টস কিনতে এসে কি লজ্জা পান?

হিরু: না, তা কেন হবে। তারা খুব সহজেই কিনতে আসেন। তবে তাদের সঙ্গে থাকা ভাবি বা ননদ বা মা মেয়েরা লজ্জা পান।

প্রশ্ন: এই মার্কেটে মেয়েদের আন্ডার গার্মেন্টসের কতগুলো দোকান আছে?
হিরু: এই সুপার মার্কেট, চাঁদনী চক, গাউছিয়া মিলে প্রায় শ’খানেক দোকান আছে।

প্রশ্ন: আপনার দোকানে কোন ধরনের ক্রেতা বেশি আসেন?
হিরু: সব ধরনের ক্রেতাই আসেন, তবে বিশেষ করে একটু উচ্চ শ্রেণীর নারীরাই বেশি আসেন।

প্রশ্ন: কোন বয়সী ক্রেতা বেশি আসেন
হিরু: বেশির ভাগ স্টুডেন্ট, মধ্যবয়সী, এবং মায়েরা বেশি আসেন। অনেকেই লজ্জার কারণে আসেন না। তখন তাদের মায়েরাই ব্রা পেন্টি কিনে নিয়ে যান। মাঝে মধ্যে পুরুষ ক্রেতাও আসেন।

প্রশ্ন: বেচা কেনা কেমন হয়…
হিরু: এবার ব্যবসা খুবই খারাপ। তবে আমার একার না, সবার একই অবস্থা।

প্রশ্ন: প্রতিদিন কত টাকা বিক্রি হয়?
হিরু: এখন তো অবস্থা খারাপ, তাই খুব বেশি বিক্রি হয় না। তবে গড়ে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা বিক্রি হয়।

প্রশ্ন: এই ব্যবসা নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা জানতে চাই…
হিরু: বিভিন্ন মেয়েরা আসেন যারা তাদের বুকের মাপ জানেন না, তখন আমার নিজেকেই তাদের বুকের মাপ নিয়ে ব্রা পেন্টি বিক্রি করতে হয়।

প্রশ্ন: তখন কি লজ্জা লাগে?
হিরু: প্রথম প্রথম লজ্জা পেতাম, এখন আর পাই না। এখন মেয়েরাও লজ্জা পায়না।

প্রশ্ন: কি কি ধরনের ব্রা পেন্টি আপনার এখানে পাওয়া যায়?
হিরু: সব ধরনের পেন্টিই এখানে চলে, বাংলা, চায়না, থাই এবং ইন্ডিয়ান। তবে চায়না আর ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টই বেশি চলে।

প্রশ্ন: এগুলোর দাম কি রকম…
হিরু: ১০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে সব ধরনের ব্রা পেন্টিই এখানে রয়েছে। আর ভালোগুলোই বেশি চলে।

প্রশ্ন: কোন কোন সাইজের ব্রা পেন্টি হয়?
হিরু: সাধারণত ৩২ থেকে ৪৪ সাইজের ব্রা ও স্মল, মিডিয়াম, লার্জ ও এক্সট্রা লার্জ সাইজের পেন্টি পাওয়া যায়।

প্রশ্ন: ব্রা-পেন্টি বিক্রি করার ফলে সামাজিকভাবে কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় কিনা…

হিরু: কেউ জিজ্ঞেস করলে বলি কাপড়ের ব্যবসা করি। এতে খুব বেশি সমস্যা হয় না। বিষয়টাকে সহজভাবে দেখলেই হয়।

প্রশ্ন: আপনাকে ধন্যবাদ।
হিরু: আপনাকেও ধন্যবাদ। জীবনের প্রথম এ বিষয়ে কেউ আমার সাক্ষাৎকার নিলো।

এডসেন্স এপ্রুভড এন্ড ম্যানেজমেন্ট [পর্ব-১] :: গুগল এডসেন্স পেতে আবেদন করবেন যেভাবে..?

এডসেন্স এপ্রুভড এন্ড ম্যানেজমেন্ট [পর্ব-১] :: গুগল এডসেন্স পেতে আবেদন করবেন যেভাবে..?

হোস্টেড একাউন্টের জ্বালায় অস্থির সবাই! সমস্যা একটাই ; ভাই আমার ব্লগস্পট ব্লগেও এ্যাড শো করে না। তাই আপনার জন্য এ্যাডসেন্স নিয়ে ধারাবাহিক টিউন।
make-money-using-google-adsense
গুগল এডসেন্স হলো পৃথিবীর বৃহত্তম বিজ্ঞাপন সংস্থা। এক অনলাইন মানি ম্যাকিং মিরাকেল বলা হয়। ব্লগিং করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই এ্যাডসেন্স ব্যবহার করতে পারেন এবং শুরু করতে পারেন অনলাইনে আয়। বাংলাদেশের অনেক ব্লগারই তাদের ব্লগে গুগলের বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করাচ্ছে এবং প্রতিনিয়ত আয় করছেন। আপনিও যাতে বিষয়টি জানেন তাই গুগল এডসেন্স নিয়ে মার্কস আইটির ধারাবাহিক ভিডিও টিউটোরিয়ালের আজ দেখুন 1st– পর্ব।
আজকের বিষয়ঃ

গুগল এডসেন্স পেতে আবেদন করবেন যেভাবে :

পাকিস্তানে বহু শিশুকে যৌন নিপীড়নের এক কেলেঙ্কারিশেয়ার

পাকিস্তানে বহু শিশুকে যৌন নিপীড়নের এক কেলেঙ্কারিশেয়ার ক

রু

পাকিস্তানে বহু শিশুকে যৌন নিপীড়নের সাথে জড়িত সন্দেহে সাত জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শত শত শিশুকে যৌন নিপীড়ন করা হয়েছে এমন খবর বের হবার পর পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ এ ব্যাপারে একটি বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, শিশুদেরকে যৌন নিপীড়ন করবার ভিডিও ধারণ করতো একটি চক্র এবং পরে ওই ভিডিওগুলো দেখিয়ে তাদের পিতা-মাতাকে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করা হত।
কাসুর শহরের কাছে একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে ধারাবাহিকভাবে এই নিপীড়নের ঘটনা ঘটে আসছিল।
গত সপ্তায় কাসুরে এমন নিপীড়নের শিকার কয়েকটি শিশুর পরিবারের সদস্যরা তাদের অভিযোগ আমলে না নেয়ায় পুলিশের সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে এবং এতে কুড়ি জন আহত হয়।
খবরে বলা হচ্ছে, চক্রটির হাতে অন্তত ২৮০টি শিশু নিপীড়িত হয়েছে এবং শত শত ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
ভিডিওতে শিশুদেরকে একে অপরের সাথে যৌন সঙ্গমে বাধ্য করতে দেখা গেছে।
এদের বেশীরভাগেরই বয়েস ১৪ বছরের কম।

Thursday, August 6, 2015

সুকৌশলে প্রথম স্ত্রীকে হত্যা!

সুকৌশলে প্রথম স্ত্রীকে হত্যা!

  
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশদুই স্ত্রী আর দুই সংসার নিয়ে দোটানায় ছিলেন দুই সন্তানের জনক জুয়েল বিশ্বাস (৩০)। শেষে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়েই সংসার করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। পথের কাঁটা দূর করতে সুকৌশলে হত্যা করেন প্রথম স্ত্রী নাসিমা বেগমকে (২৫)। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। ঘটনার এক মাস পর গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন পুলিশের লালবাগ বিভাগীয় উপকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ।
উপকমিশনার মফিজ উদ্দিনের তথ্যমতে, গত ২৮ জুন রাতে ঢাকার লালবাগে আলাদা ভাড়াবাসায় শ্বাসরোধে প্রথম স্ত্রীকে (২৫) হত্যা করেন জুয়েল। এরপর পাঁচ বছরের ছেলে দিপুকে নিয়ে পালিয়ে যান গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকায় রঙের কাজ করতেন জুয়েল। এক বাসায় কাজ করতে গিয়ে নাসিমার সঙ্গে জুয়েলের পরিচয়। নাসিমা ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করতেন। সেই সূত্রে পরিচয় থেকে প্রেম। ছয় বছর আগে নাসিমাকে বিয়ে করেন জুয়েল। তবে নিজের পরিচয় গোপন করে ইমন নামে নাসিমাকে বিয়ে করেন।
এর তিন বছর পর পরিবারের পছন্দে সুমিকে বিয়ে করেন জুয়েল। তবে সুমি বা নিজের পরিবার কারও কাছেই প্রথম বিয়ের কথা জানাননি তিনি। একইভাবে নাসিমাকেও দ্বিতীয় বিয়ের কথা বলেননি জুয়েল। সম্প্রতি জুয়েলের বিয়ের ঘটনা জেনে যান তাঁর দুই স্ত্রী নাসিমা ও সুমি। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে মুঠোফোনে ঝগড়া হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জুয়েলের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে উপকমিশনারের দেওয়া তথ্যমতে, দ্বিতীয় স্ত্রী সুমির চাইতে নাসিমার সামাজিক মর্যাদা ছিল কম। তাই প্রথম স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন জুয়েল। যাত্রাবাড়ীর এক ভাড়া বাসায় একবার নাসিমাকে হত্যার চেষ্টা করেন তিনি। ব্যর্থ হলেও কামরাঙ্গীরচরের রসুলবাগের ১ নম্বর সড়কের ৩ নম্বর বাড়ির তৃতীয় তলায় পরিচয় গোপন করে একটি কক্ষ ভাড়া নেন জুয়েল।
ঘটনার সময় রাতে হত্যার আগে নাসিমার সঙ্গে দীর্ঘ সময় গল্প করেন জুয়েল। ছেলে দিপু ঘুমিয়ে পড়লে কৌশলে নাসিমার হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন জুয়েল। ভোরে ঘরে তালা দিয়ে ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে যান তিনি। দুর্গন্ধ বের হলে ৩০ জুন বিকেলে নাসিমার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। চার দিন পর নাসিমার পরিবারের সদস্যরা লাশটি শনাক্ত করেন।
পুলিশের তথ্যমতে, নাসিমাকে হত্যা করেও নিজের পরিবারের কাছে মিথ্যা কথা বলেন জুয়েল। পরিবারের সদস্যদের তিনি বলেন, দিপু জন্মের সময় প্রথম স্ত্রী মারা গেছেন।
কিছুদিন আগে ঢাকায় আবার রঙের কাজ করতে আসেন জুয়েল। নাসিমার লাশ উদ্ধারের সময় একটি আলামতের সূত্র ধরে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করা হয়।

নষ্ট মেমরি ঠিক করার উপায়..

নষ্ট মেমরি ঠিক করার উপায়..

file
বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মেমরি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের সৃত্মি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে। অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব।
এবার আপনাদের জানাবো কিভাবে নষ্ট মেররি কার্ড ঠিক করবেন।
ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে:
মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকেরিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে।
আর এ জন্য যা করতে হবে আপনাকে:
প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানেchkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানেconvertlostchainsto filesবার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকেFATনির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।