দইয়ের গুণাগুণ
দই সারা বিশ্বেই জনপ্রিয়। গ্রিসে এক ধরনের বিশেষভাবে তৈরি দই খাওয়া হয়ে থাকে, তুরস্কের জাতীয় পানীয় আয়রন দই থেকেই তৈরি করা হয়।
এদিকে ভারত, বাংলাদেশেও দই দিয়ে তৈরি হয় লাস্যি, বোরহানি। বিরিয়ানি বা ভারি খাবারের সঙ্গে বোরহানি হজমে সহায়তা করে। দই যে শুধু হজমে সাহায্য করে তাই নয়, হাড়, ত্বকের সমস্যা ও ছত্রাক সংক্রমণেও দই উপকারী। আসুন দইয়ের কিছু গুণাগুণের কথা জেনে নেয়া যাক।
১। প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম: দুধের তৈরি জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে দই একটি। এটি যে শুধু খেতেই মজা তা নয়, অত্যন্ত স্বাস্থ্যকরও বটে। দুধেরমতো দইয়েও রয়েছে উঁচুমাত্রার প্রোটিন এবং হাড় শক্ত করা ক্যালসিয়াম।
২। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দই: তবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দইই সবচেয়ে ভালো। এতে থাকে না কোনো বাড়তি রং, চিনি বা গন্ধ।তবে যাদের একদম সাদা দই খেতে ভালো লাগে না, তারা ফল ছোট ছোট করে কেটে বা সামান্য জেলি মিশিয়ে খেতে পারেন। কিংবা দইয়ে দিতে পারেন অল্প মধু।
৩। দুধের অ্যালার্জি: যাদের দুধ বা ল্যাকটোজ অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য দই নিরাপদ। দই তৈরি করার সময় তাপের কারণে ল্যাকটোজ কমে যায়, ফলে এটা নিরাপদ। তাছাড়া আজকাল ল্যাকটোজ-ফ্রি দইও বাজারে পাওয়া যায়।
৪। ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে: দই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে। গবেষণায় দেখা গেছে অল্প কিছুদিন দই খাওয়ার পর হাড়ের ঘনত্বে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য দিনে ১ হাজার মিলিগ্রাম দইই যথেষ্ট। এটা এমনই একটি খাবার, যা খেয়ে কখনো কারো কোনো অপকার হয়েছে বলে শোনা যায়নি।
৫। হজম শক্তি বাড়াতে দই: শিশু বয়স থেকে পেট খারাপ হলে দই খাওয়ানোর অভ্যাস করা যেতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে , এতে হজমশক্তি বেড়ে যায়। শিশুদের ক্যাপসুল আকারে অথবা সরাসরি দই খাওয়ানো যায়। দই অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।গ্যাসট্রিকের সমস্যায়ও এটা উপকারী।
৬। ত্বকের সমস্যায় দই: দই ত্বক তরতাজা ও মসৃণ করে । ত্বকের সমস্যায় ইস্ট এর সঙ্গে দই মিশিয়ে ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া খুশকির সমস্যায় মাথায় দই মেখে ১৫ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ফেলেও উপকার পাওয়া যায়। সূত্র: ডিডাব্লিউ
এদিকে ভারত, বাংলাদেশেও দই দিয়ে তৈরি হয় লাস্যি, বোরহানি। বিরিয়ানি বা ভারি খাবারের সঙ্গে বোরহানি হজমে সহায়তা করে। দই যে শুধু হজমে সাহায্য করে তাই নয়, হাড়, ত্বকের সমস্যা ও ছত্রাক সংক্রমণেও দই উপকারী। আসুন দইয়ের কিছু গুণাগুণের কথা জেনে নেয়া যাক।
১। প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম: দুধের তৈরি জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে দই একটি। এটি যে শুধু খেতেই মজা তা নয়, অত্যন্ত স্বাস্থ্যকরও বটে। দুধেরমতো দইয়েও রয়েছে উঁচুমাত্রার প্রোটিন এবং হাড় শক্ত করা ক্যালসিয়াম।
২। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দই: তবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দইই সবচেয়ে ভালো। এতে থাকে না কোনো বাড়তি রং, চিনি বা গন্ধ।তবে যাদের একদম সাদা দই খেতে ভালো লাগে না, তারা ফল ছোট ছোট করে কেটে বা সামান্য জেলি মিশিয়ে খেতে পারেন। কিংবা দইয়ে দিতে পারেন অল্প মধু।
৩। দুধের অ্যালার্জি: যাদের দুধ বা ল্যাকটোজ অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য দই নিরাপদ। দই তৈরি করার সময় তাপের কারণে ল্যাকটোজ কমে যায়, ফলে এটা নিরাপদ। তাছাড়া আজকাল ল্যাকটোজ-ফ্রি দইও বাজারে পাওয়া যায়।
৪। ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে: দই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে। গবেষণায় দেখা গেছে অল্প কিছুদিন দই খাওয়ার পর হাড়ের ঘনত্বে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য দিনে ১ হাজার মিলিগ্রাম দইই যথেষ্ট। এটা এমনই একটি খাবার, যা খেয়ে কখনো কারো কোনো অপকার হয়েছে বলে শোনা যায়নি।
৫। হজম শক্তি বাড়াতে দই: শিশু বয়স থেকে পেট খারাপ হলে দই খাওয়ানোর অভ্যাস করা যেতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে , এতে হজমশক্তি বেড়ে যায়। শিশুদের ক্যাপসুল আকারে অথবা সরাসরি দই খাওয়ানো যায়। দই অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।গ্যাসট্রিকের সমস্যায়ও এটা উপকারী।
৬। ত্বকের সমস্যায় দই: দই ত্বক তরতাজা ও মসৃণ করে । ত্বকের সমস্যায় ইস্ট এর সঙ্গে দই মিশিয়ে ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া খুশকির সমস্যায় মাথায় দই মেখে ১৫ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ফেলেও উপকার পাওয়া যায়। সূত্র: ডিডাব্লিউ
No comments:
Post a Comment